১।থানায় আগত ব্যাক্তিগন যেকোন সেবা পেতে সর্বপ্রথম থানার ডি উটি অফিসারের কক্ষে এসে তাহার সমস্যার কথা জানালে কর্তব্যরত অফিসার আগত ব্যাক্তির সমস্যার ধরন অনুযায়ী আবেদন/অভিযোগ লেখার ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।
২। আগত ব্যাক্তির আবেদন/অভিযোগের বিষয় বস্তু সংক্রান্তে অফিসার ইনচার্জ সাহেবকে অবহিত করিয়া তাহার নির্দেশ প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন।
৩। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট চালান কপি পূরন করত সোনালী ব্যাংকে নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে উক্ত চালান কপি সহ সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির পার্সপোর্টের ফটোকপি নিয়ে থানায় জমা দিলে তাহা তদন্তপূর্বক আইনানুগ নিয়ম অনুযায়ী পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রদান করা হয়।
৪। থানা এলাকায় চুরি/ডাকাতী রোধকল্পে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় পুলিশি টহলের পাশাপাশি সাধারন জনগন কর্তৃক পাহাড়ার ব্যাবস্থা জোরদার করা হইয়াছে, তাই থানা এলাকায় চোর বা ডাকাতের আগমন ঘটলে তাৎক্ষনিক পুলিশের পাশাপাশি এলাকায় নিয়োজিত পাহাড়াদারদের সহায়তা পাওয়া যেতে পারে।
৫। স্কুল, কলেজ গামী ছাত্রীরা স্কুল/কলেজে যাতায়াতের সময় কোন বখাটে কর্তৃক যাতে ইভটিজিং এর শিকার না হয় সে জন্য শিক্ষা প্রতিষ্টানে যাতায়াত গামী রাস্তায় ও শিক্ষা প্রতিষ্টানের আশে-পাশে পুলিশি টহল ব্যাবস্থা অব্যাহত রহিয়াছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে রাস্তার পাশে টানানো সাইন বোর্ডে উল্লেখিত পুলিশ কর্মর্তাদের টেলিফোন নাম্বারে ফোন করে বখাটেদের সম্পর্কে তথ্য দিলে তাহার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।
৬। থানা এলাকায় প্রতিটি হাট/বাজারে কমিটি গঠন করে আইনশৃংখলা সংক্রান্ত সভার মাধ্যমে পাহাড়ার ব্যাবস্থা গ্রহন করা হইয়াছে।
৭। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ ও ইভটিজিং সংক্রান্ত সচেতনতামূলক সভা/সেমিনারের মাধ্যমে ছাত্রীদেরকে পুলিশি সহায়তা নেয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান করা অব্যাহত আছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস